ব্রেকিং:
মাওলানা ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ-ভাইভার অন; বন্ধ মোবাইল ফোন কে এই মাওলানা ত্বহার ২য় স্ত্রী সাবিকুন নাহার? আওয়ামীলীগের ধর্মীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করতে ত্বহা ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা ফেনীতে করোনার নমুনা সংগ্রহ করবে স্বাস্থ্যকর্মীরা ফেনীর বিভিন্নস্থানে মোবাইল কোটের অভিযান : ১৪ জনের দন্ড ফেনীতে কৃষকের ধান কেটে বাড়ি পৌছে দিয়েছে ছাত্রলীগ করোনার তাণ্ডবে প্রাণ গেল ২ লাখ ১১ হাজার মানুষের ফেনীর ৭ সরকারি কলেজের একদিনের বেতন ত্রাণ তহবিলে ফেনী ধলিয়ায় গ্রাম পুলিশের বাড়িতে হামলা, আহত ২ মানসম্মত কোন ধাপ অতিক্রম করেনি গণস্বাস্থ্যের কিট পরিস্থিতি ঠিক না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ আপনিকি করোনা পরীক্ষায় গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের কিট ব্যবহারের বিপক্ষে? ফেনীতে বাড়তি দামে পণ্য বেচায় ৭ দোকানের জরিমানা দেশে করোনায় আক্রান্ত প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার, একদিনে মৃত্যু ৫ যুক্তরাষ্ট্রে করোনা জয় করলেন ১ লাখেরও বেশি মানুষ ফেনীতে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার ফেনী শহরে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের প্রধানমন্ত্রীর উপহার প্রদান ফেনীতে ডাক্তারদের সুরক্ষা ও রোগীদের চিকিৎসা সামগ্রী দিয়েছে বিএমএ করোনায় মৃতের সংখ্যা ১ লাখ ৯২ হাজার ছাড়ালো
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

নারায়াণগঞ্জের মাছ ব্যবসায়ী ফেনীতে করোনা উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু

ফেনীর হালচাল

প্রকাশিত: ১০ এপ্রিল ২০২০  

ফেনীতে করোনা উপসর্গ জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে এক ব্যক্তির (৬০) মৃত্যু হয়েছে। করোনা ভাইরাসের ডেঞ্জারজোন হিসেবে চিহ্নিত নারায়নগঞ্জ জেলায় একটি মাছের আড়তে কাজ করতেন। সদর উপজেলার ফাজিল পুর ইউনিয়নের শিবপুর এলাকার আবদুল্লাহ মৌলভীর নতুন বাড়ির বাসিন্দা। তার মৃত্যুর পর ওই এলাকা লকডাউন করেছে প্রশাসন। এ ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝে আতংক দেখা দিয়েছে।ফেনীতে করোনা উপসর্গ জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে মৃত নুর নবীর লাশ রাত ৩টার দিকে দাফন করা হয়েছে।করোনা ভাইরাসের ডেঞ্জারজোন হিসেবে চিহ্নিত নারায়নগঞ্জ জেলায় একটি মাছের আড়তে কাজ করতেন তিনি ।
সে সদর উপজেলার ফাজিল পুর ইউনিয়নের শিবপুর এলাকার আবদুল্লাহ মৌলভীর নতুন বাড়ির বাসিন্দা। তার মৃত্যুর পর ওই এলাকা লকডাউন করেছে প্রশাসন। ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝে আতংক দেখা দিয়েছে।
স্থানীয় ফাজিলপুর ইউপি সদস্য মাহমুদুন নবী বাবর জানান, ২৪ মার্চ নুর নবী ও তার ছেলে নারায়নগঞ্জ থেকে গ্রামের বাড়িতে চলে আসেন। তারপর থেকে নুর নবীর জ্বর ও গলাব্যাথায় ভুগছিলেন। গত মঙ্গলবার তার জ্বর ও গলাব্যাথা ও শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেলে বাড়ি থেকে তার ছেলে এক চিকিৎসককে মোবাইলে যোগাযোগ করে চিকিৎসা নেয়ার চেষ্টা করে। চিকিৎসক করোনার উপসর্গ থাকায় তাদের ঠিকানা জিজ্ঞেস করলে ওই ছেলে কথা শেষ না করে মোবাইল বন্ধ করে দেন। পরে চিকিৎসক স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সহযোগিতায় বাড়ি শনাক্ত করলে বুধবার রাতে প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে ওই এলাকায় লকডাউন জারী করা হয়।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মজিবুল হক রিপন জানান, ঘটনাটি জানতে পেরে স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে যাবার জন্য এ্যাম্বুলেন্স পাঠানো হয়। কিন্তু তার পরিবার ও স্বজনদের বাধার মুখে এ্যাম্বুলেন্স ফিরিয়ে দেয়া হয়। তারপরও বৃহস্পতিবার তার দেহ থেকে নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষাগারে পাঠানো হয় I 
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরীন সুলতানা জানান, আমরা যখন খবর পেয়েছি তখন ওই ব্যক্তির অবস্থা কিছুটা সংকটাপন্ন ছিলো। তখনই ওই ব্যক্তিকে আইসোলেশনে নিয়ে ভেন্টিলেটর দেয়ার প্রয়োজন মনে হয়েছিলো। কিন্তু পরিবারে বাধার মুখে এ্যাম্বুলেন্স ফিরে আসে। তার নমুনা নিয়ে পরীক্ষাগারে প্রেরণ করা হয়েছে। সন্ধ্যা সাতটার দিকে তার মৃত্যু হয়েছে। রাতেই বিশেষ ব্যবস্থায় তাকে দাফনের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বর্তমানে ওই এলাকাল কডাউন করা হয়েছে।

ফেনীর হালচাল
ফেনীর হালচাল