ব্রেকিং:
মাওলানা ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ-ভাইভার অন; বন্ধ মোবাইল ফোন কে এই মাওলানা ত্বহার ২য় স্ত্রী সাবিকুন নাহার? আওয়ামীলীগের ধর্মীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করতে ত্বহা ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা ফেনীতে করোনার নমুনা সংগ্রহ করবে স্বাস্থ্যকর্মীরা ফেনীর বিভিন্নস্থানে মোবাইল কোটের অভিযান : ১৪ জনের দন্ড ফেনীতে কৃষকের ধান কেটে বাড়ি পৌছে দিয়েছে ছাত্রলীগ করোনার তাণ্ডবে প্রাণ গেল ২ লাখ ১১ হাজার মানুষের ফেনীর ৭ সরকারি কলেজের একদিনের বেতন ত্রাণ তহবিলে ফেনী ধলিয়ায় গ্রাম পুলিশের বাড়িতে হামলা, আহত ২ মানসম্মত কোন ধাপ অতিক্রম করেনি গণস্বাস্থ্যের কিট পরিস্থিতি ঠিক না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ আপনিকি করোনা পরীক্ষায় গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের কিট ব্যবহারের বিপক্ষে? ফেনীতে বাড়তি দামে পণ্য বেচায় ৭ দোকানের জরিমানা দেশে করোনায় আক্রান্ত প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার, একদিনে মৃত্যু ৫ যুক্তরাষ্ট্রে করোনা জয় করলেন ১ লাখেরও বেশি মানুষ ফেনীতে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার ফেনী শহরে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের প্রধানমন্ত্রীর উপহার প্রদান ফেনীতে ডাক্তারদের সুরক্ষা ও রোগীদের চিকিৎসা সামগ্রী দিয়েছে বিএমএ করোনায় মৃতের সংখ্যা ১ লাখ ৯২ হাজার ছাড়ালো
  • সোমবার ১৩ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৩০ ১৪৩১

  • || ০৪ জ্বিলকদ ১৪৪৫

বিএনপি শাসনামলের মক্ষীরানি বেবি নাজনীন, শামা ও নিশো!

ফেনীর হালচাল

প্রকাশিত: ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০  

২০০১ সালে ক্ষমতায় আসার পর একের পর এক অপকর্ম করে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল বিএনপি। তাদের নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের সেসব অপকর্মের কথা কম-বেশি সবাই জানেন। এবার বেরিয়ে এলো নতুন এক খবর।

জানা গেছে, তারেক রহমানের ব্যবসায়ী বন্ধু গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের বাগানবাড়িতে অনুষ্ঠানের নামে আয়োজন করা হতো উদ্দাম নাচ ও মদ উৎসবের। আর সেখানে নিয়মিত যাতায়াত করতো বিএনপির বিভিন্ন জ্যেষ্ঠ নেতা ও ব্যবসায়ীরা। তাদের মনোরঞ্জনে সার্বক্ষণিক নিয়োজিত ছিলো বিভিন্ন বয়সী এক ঝাঁক নারী। আর এসব কর্মকাণ্ড থেকে উপার্জিত অর্থ ব্যবহৃত হতো জঙ্গি তৈরিসহ দেশের ধ্বংসাত্মকমূলক কাজে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, বিএনপি জোট সরকারের আমলে কট্টর বিএনপিপন্থী ব্যবসায়ী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক রহমানের ব্যবসায়িক অংশীদার গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের বাগানবাড়ি ‘খোয়াব ভবন’-এ প্রায় প্রতি রাতেই বসতো মদ, নাচ ও জুয়ার আসর। সেখানে আমন্ত্রিত অতিথিদের মনোরঞ্জনে সময়ক্ষেপণ করতো বিভিন্ন বয়সী নারীরা। যাদের মধ্যে সর্ব প্রথমেই উঠে আসে অদিতি সেন গুপ্তর কথা। তিনি গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের গার্লফ্রেন্ড ছিলেন। এর বাইরেও তার একটি পরিচয় আছে, তিনি চ্যানেল ওয়ানের কর্মকর্তা ছিলেন। পরবর্তীতে মামুনের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন প্রেমের সম্পর্কে। শুধু তাই-ই নয়, তারেক রহমানের সঙ্গেও তার উষ্ণ-অনৈতিক সম্পর্ক ছিল। উঠে আসে আরেক জনের নাম। যার কণ্ঠের মাদকতায় দেশের একটি বড় অংশ বিমোহিত, তিনি আর কেউ নন বেবি নাজনীন। তিনিও সেখানে নিয়মিত যাওয়া-আসা করতেন। এমনকি অখণ্ড অবসরে অন্যান্য খদ্দেরদের মনোরঞ্জনে তৎকালীন শেরাটন হোটেলে রাত্রিযাপন করতেন।

এদিকে, কম-বেশি সবাই চিত্রনায়িকা জনাকে চেনেন। তিনি বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলের হাইরেটেড একজন দেহপসারিনী। রূপের মোহতে আবেশিত করে তিনি অনেক ধনাঢ্য ব্যক্তিকে রাস্তার ফকির করে ছেড়েছেন। তার বাসভবনে বিএনপির প্রভাবশালীর মহলের পাশাপাশি অনেক মন্ত্রী ও প্রভাবশালী নেতার অবাধ যাতায়াত ছিল। একইপথে হেঁটেছেন চিত্রনায়িকা শায়লা, ফারহানা নিশো ও শামা ওবায়েদও। তারা নিজেদের যৌবনের জালে মানুষকে ফাঁসিয়ে হাতিয়ে নিয়েছেন কোটি কোটি টাকা। ভেঙেছেন অনেকের সাজানো সুখের সংসার। এদের অনেকেই এখন অন্তরালে। আবার অনেকেই দেশছাড়া। কেউবা চালিয়ে যাচ্ছেন চুপিসারে এখনো।

রাজনৈতিক বিজ্ঞজনরা বলছেন, অবৈধ সকল কাজের চর্চাই হয় বিএনপির ঘরে। যার স্বচ্ছ ও উত্তম উদাহরণ এই দেহপসারিনীদের ঘটনা। তারা নারীদের ব্যবহার করে নিজের স্বার্থ হাসিল করতো টার্গেট প্রার্থীদের থেকে। যেটা একটা রাজনৈতিক দলের জন্য আকণ্ঠ দুর্বলতা বৈ অন্য কিছু নয়।

ফেনীর হালচাল
ফেনীর হালচাল