খেজুর রস বিক্রিতে স্বাবলম্বী সোনাগাজীর গাছিরা
ফেনীর হালচাল
প্রকাশিত: ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০
চলছে শীত মৌসুম। প্রচন্ড শীতে এক সময় দিগন্ত জুড়ে, মাঠ কিংবা সড়কের দুই পাশে সারি সারি খেজুরগাছ চোখে পড়তো। কালের বিবর্তনে হারিয়ে যেতে বসেছে সেই গাছ। তারপরও যে গাছ অবশিষ্ট আছে তাতে শীত মৌসুমে গ্রামবাংলার ঐতিহ্য খেজুরগাছের রস সংগ্রহে ব্যস্ত সময় পার করছেন ফেনীর সোনাগাজীর চরাঞ্চলের গাছিরা। খেজুর রসের ব্যাপক চাহিদা থাকায়, অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছলতা এসেছে মৌসুমী গাছিদের।
শীতের সকালে মিষ্টি রোদে বসে এই সুস্বাদু রস পানের মজাই আলাদা। শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে রস সংগ্রহে প্রতিযোগিতায় মেতে উঠেছেন গাছিরা। ফলে সারা বছর অযতœ, অবহেলায় পড়ে থাকলেও সোনাগাজীর বিভিন্ন গ্রামগঞ্জে খেজুরগাছের এখন কদর বেড়েছে। তবে, গাছ সংকটের কারণে প্রতি বছরের মতো এ বছরও চাহিদা অনুযায়ী রস পাওয়া যাচ্ছে না বলে গাছিরা জানান।
দক্ষিণ চর ছান্দিয়া গ্রামের আবুল বশরের ছেলে মৌসুমী গাছি মো: রিপন মিয়া জানান, দিন দিন খেজুরগাছ হারিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু প্রতি বছর শীত মৌসুমে খেজুরগাছের রস, গুড়, পাটালির চাহিদা ঠিকই থাকে। তবে গাছ হ্রাস পাওয়ায় দাম বেড়েছে। সীমিত সংখ্যক গাছ যে রস সংগ্রহ হয়, তা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। সে জানান, তাঁর আওতায় ৬০টি গাছ রয়েছে, দৈনিক এসব গাছ থেকে ৭০ থেকে ৮০ লিটার রস সংগ্রহ হয়। এ রস সে সোনাগাজী উপজেলা ছাড়াও ফেনী জেলা শহরে বিক্রি করে প্রতি ৪০ টাকায়। প্রতিদিন গড়ে তাঁর আয় হয় আড়াই থেকে তিন হাজার টাকা। তাঁর কাছে আগাম এক সপ্তাহের অর্ডার দিতে হয়। কেউ রস চাইলেই পাবে না আগে মোবাইলে অর্ডার করতে হবে। এতে রিপনের মুখে হাসি ফুটেছে। শীত শেষ হয়ে গেলে তিনি তাঁর অন্যে কর্মে ফিরে যান।
অপরদিকে সোনাগাজীর দক্ষিণ পূর্ব চর-ছান্দিয়া গ্রামের মো: রুহুল আমিনের ছেলে গাছি মো: একরামুল হক জানান, তিনি প্রতিদিন ৩৮টি গাছে কলসির বদলে প্লাস্টিকের বোতলে রস আহরণ করেন। প্রতি লিটার রস ৪৫ টাকা। তিনি এ রস ফেরি করে ফেনীর মহিপালে বিক্রি করেন। প্রতিদিন তাঁর আয় ১৫ শত টাকা। মোবাইলে রসের অর্ডার নেন। তিনি পেশায় দিন মজুর। শীত মৌসুম এলে গাছি সেজে যান অন্য মৌসুমে কৃষি কাজ করেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন মজুমদার বলেন, আমরা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ থেকে বিভিন্ন সড়কের দুই পাশে খেজুরগাছ লাগানোর জন্য কৃষকদের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। খেজুরগাছ ফসলের কোনো তি করে না। এই গাছের জন্য বাড়তি কোনো খরচও করতে হয় না। খেজুর রসের ব্যাপক চাহিদা থাকায়, অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছলতা এসেছে মৌসুমী গাছিদের।
- মাওলানা ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ-ভাইভার অন; বন্ধ মোবাইল ফোন
- কে এই মাওলানা ত্বহার ২য় স্ত্রী সাবিকুন নাহার?
- আওয়ামীলীগের ধর্মীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করতে ত্বহা ষড়যন্ত্র
- স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা
- দেশে ২৪ ঘণ্টায় ৫ মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৫৬৪
- কিট যুক্তরাষ্ট্রে পাঠাতে লবিং করেছেন শামসুল আলম ও সরদার সাদী
- ঢাকার বাইরের শ্রমিকদের আসার প্রয়োজন নেই, বেতন পৌঁছে দেওয়া হবে
- ধান কাটতে যাননি, ধানকাটা মেশিন নিয়ে হাজির মাশরাফী
- মাকে নিজের পাশে বসা দেখছিলেন, মৃত্যুর আগে ইরফান খান
- ইফতারে প্রাশান্তি দেবে দই বেলের লাচ্ছি
- মাত্র ৩৭ দিনে ভেন্টিলেটর বানিয়েছে নাসা
- দেশে প্রথম ব্যক্তি উদ্যোগে স্থাপিত করোনা টেস্টিং ল্যাব উদ্বোধন
- এমপিওভুক্ত হলো ১৬৩৩ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- একযোগে কাজের অঙ্গীকার ব্যক্ত করে শেখ হাসিনাকে মোদির টেলিফোন
- মৃতের সংখ্যা ২ লাখ ২৮ হাজার ছাড়াল
- ফুলগাজীতে মাদ্রাসা ছাত্র বলাৎকার মামলার আসামী এমরান গ্রেপ্তার
- ডাকাতিকালে ছাত্রী ধর্ষণ : জড়িত আরো এক আসামী গ্রেপ্তার
- ফেনীতে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দিলেন ৩৯ লাখ ৯২ হাজার টাকা
- দাগনভুঞার বাড়িতেই চিকিৎসা নিবেন করোনা আক্রান্ত নারী
- সোনাগাজীর করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির পরিবারের নমুনা নেগেটিভ
- ফেনীতে করোনার নমুনা সংগ্রহ করবে স্বাস্থ্যকর্মীরা
- দাগনভুঞায় উপসর্গ ছাড়াই সরকারি কর্মকর্তা করোনায় আক্রান্ত
- নিতান্ত বাধ্য না হলে বিদেশেই থাকার অনুরোধ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- ফেনীতে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দিলেন ৩৯ লাখ ৯২ হাজার টাকা
- আক্রান্ত নারী জায়লস্করের বাসিন্দা
- ফেনীতে সরকারি সহায়তা এসেছে ৭৭ লাখ টাকা ও ১৭শ ৪৮ টন চাল
- করোনা আক্রান্তের শরীরের অক্সিজেনের পরিমাণ ঘরেই পরীক্ষার উপায়
- দেশে ২৪ ঘণ্টায় রেকর্ড সংখ্যক আক্রান্ত, আরো ৮ মৃত্যু
- জামায়াত নেতার সঙ্গে ডা. জাফরুল্লাহর যেসব কথা হয়
- বাইরের পোশাক শ্রমিকরা ঢাকায় আসবে না: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী