ব্রেকিং:
মাওলানা ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ-ভাইভার অন; বন্ধ মোবাইল ফোন কে এই মাওলানা ত্বহার ২য় স্ত্রী সাবিকুন নাহার? আওয়ামীলীগের ধর্মীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করতে ত্বহা ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা ফেনীতে করোনার নমুনা সংগ্রহ করবে স্বাস্থ্যকর্মীরা ফেনীর বিভিন্নস্থানে মোবাইল কোটের অভিযান : ১৪ জনের দন্ড ফেনীতে কৃষকের ধান কেটে বাড়ি পৌছে দিয়েছে ছাত্রলীগ করোনার তাণ্ডবে প্রাণ গেল ২ লাখ ১১ হাজার মানুষের ফেনীর ৭ সরকারি কলেজের একদিনের বেতন ত্রাণ তহবিলে ফেনী ধলিয়ায় গ্রাম পুলিশের বাড়িতে হামলা, আহত ২ মানসম্মত কোন ধাপ অতিক্রম করেনি গণস্বাস্থ্যের কিট পরিস্থিতি ঠিক না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ আপনিকি করোনা পরীক্ষায় গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের কিট ব্যবহারের বিপক্ষে? ফেনীতে বাড়তি দামে পণ্য বেচায় ৭ দোকানের জরিমানা দেশে করোনায় আক্রান্ত প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার, একদিনে মৃত্যু ৫ যুক্তরাষ্ট্রে করোনা জয় করলেন ১ লাখেরও বেশি মানুষ ফেনীতে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার ফেনী শহরে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের প্রধানমন্ত্রীর উপহার প্রদান ফেনীতে ডাক্তারদের সুরক্ষা ও রোগীদের চিকিৎসা সামগ্রী দিয়েছে বিএমএ করোনায় মৃতের সংখ্যা ১ লাখ ৯২ হাজার ছাড়ালো
  • রোববার ১৯ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৪ ১৪৩১

  • || ১০ জ্বিলকদ ১৪৪৫

মাংস রাধুন এই উপায়ে, তবেই ধ্বংস হবে করোনাভাইরাস

ফেনীর হালচাল

প্রকাশিত: ৮ মার্চ ২০২০  

করোনা আতঙ্ক এখন রান্নাঘরেও ঢুকে পড়েছে! আর তাইতো প্রাণীজ আমিষ খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন বাঙালিরা। বাংলাদেশে করোনাভাইরাস এখনো প্রভাব না ফেললেও পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে কিন্তু ভাইরাসটির বিস্তার ঘটছে। 

করোনার ভয়ে ভারতীয় বহু রান্নাঘর থেকে বাদ পড়েছে মাছ-মাংস। অনেকেরই ধারণা, এই ভাইরাস (কোভিড-১৯) হয়তো মাছ-মাংসের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তে পারে শরীরে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক কেউই মাংস খেতে নিষেধ করেননি। শুধু জানিয়েছেন কিছু বিশেষ নিয়মের কথা।

আরো জানানো হয়েছে, ফ্রিজেও বেঁচে থাকে এই ভাইরাস। তাই মাংস কেনা, রান্না ও ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখার বিষয়ে সচেতন থাকলেই এড়ানো যাবে করোনা। এই কোভিড-১৯-এর হানা থেকে বাঁচতে কোন নিয়মে মাংস খাবেন তা জেনে নিন-

> মাংস কেনার পূর্বে ভালো করে লক্ষ্য করুন তা টাটকা আছে কি না। বাসি মাংস মানেই যে করোনার ভয় থাকবে, তা একেবারেই নয়। তবে বাসি মাংস থেকে অন্য সংক্রমণ ছড়াতে পারে। এছাড়াও যে মাংস কিনছেন, সেই পশু বা পাখিটির আগেই মৃত্যু হলে কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছে সেটা জানার উপায় থাকে না। তাই পশু জবাইয়ের সময় বা তাজা মাংস কাটার সময় সামনে উপস্থিত থাকুন।

> প্রিজারভেটিভ মেশানো বা টিনবন্ধ ও প্যাকেটজাত করা মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। বার্গার, পিৎজা বা চিকেনে যেসব মাংস ব্যবহার করা হয়, তার অধিকাংশই প্যাকেটজাত কিংবা প্রিজারভেটিভ মেশানো। এসব এড়িয়ে চলুন।

> বাজার থেকে মাংস নিয়ে আসার পর তা সামান্য গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে ধুয়ে নিন। এতে করে মাংসের গায়ে থাকা রোগজীবাণু অনেকটাই ধুয়ে যায়। 

> রান্নার সময় লক্ষ্য রাখুন মাংস যেন সিদ্ধ হয়। বাঙালিরা যে তাপমাত্রায় মাংস রান্না করেন তাতে কোনো ভাইরাসই বেঁচে থাকে না। তাই মাংস যদি সুসিদ্ধ হয় তবেই নিশ্চিন্ত হয়ে তা খেতে পারেন।

> যেহেতু ফ্রিজেও বেঁচে থাকতে পারে করোনাভাইরাসটি তাই ফ্রিজ পরিষ্কার রাখুন। মাংসসহ যে কোনো খাবার ফ্রিজ থেকে বের করার কিছুক্ষণ পর ভালো করে গরম করে খেলে আর ভয় থাকবে না।

ফেনীর হালচাল
ফেনীর হালচাল