ব্রেকিং:
মাওলানা ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ-ভাইভার অন; বন্ধ মোবাইল ফোন কে এই মাওলানা ত্বহার ২য় স্ত্রী সাবিকুন নাহার? আওয়ামীলীগের ধর্মীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করতে ত্বহা ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা ফেনীতে করোনার নমুনা সংগ্রহ করবে স্বাস্থ্যকর্মীরা ফেনীর বিভিন্নস্থানে মোবাইল কোটের অভিযান : ১৪ জনের দন্ড ফেনীতে কৃষকের ধান কেটে বাড়ি পৌছে দিয়েছে ছাত্রলীগ করোনার তাণ্ডবে প্রাণ গেল ২ লাখ ১১ হাজার মানুষের ফেনীর ৭ সরকারি কলেজের একদিনের বেতন ত্রাণ তহবিলে ফেনী ধলিয়ায় গ্রাম পুলিশের বাড়িতে হামলা, আহত ২ মানসম্মত কোন ধাপ অতিক্রম করেনি গণস্বাস্থ্যের কিট পরিস্থিতি ঠিক না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ আপনিকি করোনা পরীক্ষায় গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের কিট ব্যবহারের বিপক্ষে? ফেনীতে বাড়তি দামে পণ্য বেচায় ৭ দোকানের জরিমানা দেশে করোনায় আক্রান্ত প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার, একদিনে মৃত্যু ৫ যুক্তরাষ্ট্রে করোনা জয় করলেন ১ লাখেরও বেশি মানুষ ফেনীতে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার ফেনী শহরে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের প্রধানমন্ত্রীর উপহার প্রদান ফেনীতে ডাক্তারদের সুরক্ষা ও রোগীদের চিকিৎসা সামগ্রী দিয়েছে বিএমএ করোনায় মৃতের সংখ্যা ১ লাখ ৯২ হাজার ছাড়ালো
  • শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৭ ১৪৩১

  • || ০১ জ্বিলকদ ১৪৪৫

বরের মুখে গন্ধ তো বিয়ে বন্ধ, শুঁকবে ২৫ জন

ফেনীর হালচাল

প্রকাশিত: ৬ নভেম্বর ২০১৯  

আজব এক নিয়ম! কনের হবু বর মদে আসক্ত কি-না তা পরীক্ষা করা হয় অদ্ভূত এক উপায়ে। এক নয় দুই নয় বরং ২৫ জন কনের পরিবারের সদস্য বিয়ের আগে মুখে শুঁকবে বরের। অতঃপর মুখে মদের গন্ধ পাওয়া গেলে সব শেষ! 

এক লাখ টাকা জরিমানা দিয়ে তাকে বাড়ি ফিরতে হয়। আর যদি মদের গন্ধ না থাকে তাহলেও ওই গ্রামের মেয়েকে বিয়ে করার অনুমতি পায় বর। শুনতে অবাক লাগলেও এই ঘটনাই ঘটে গুজরাটের গান্ধীনগর জেলার কালোল এলাকার পিয়াজ গ্রামে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পিয়াজ গ্রামে মূলত ঠাকোর সম্প্রদায়ের মানুষের বাস। কয়েক বছর আগে মদ খেয়ে এই গ্রামের ১৫ জন যুবক মারা যান। তারপর থেকেই কোনো মদ্যপের সঙ্গে গ্রামবাসীরা সম্পর্ক রাখবেন না বলে
স্থির করেন। তাই তারপর থেকে পরিবারে কোনো অনুষ্ঠানে অতিথিরা এলে তাদের মুখ শোঁকেন কমপক্ষে ২৫ জন আত্মীয়। মদের গন্ধ না থাকলেই তাদের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে দেয়া হয় না। 

শুধু তাই নয়, বিয়ের আগেও বরের মুখ শুঁকে দেখেন মেয়ের বাড়ির কমপক্ষে ২৫ জন সদস্য। মদের গন্ধ পেলে বিয়ে বাতিল হয়। আর যদি তা না মেলে তবেই হয় বিয়ে। গ্রামবাসীদের কথায়, আগে কোনোভাবেই মদের নেশা থেকে গ্রামের যুবকদের নিরস্ত না করা যেতে না। তবে এই প্রথা চালু হওয়ার পরেই বদলে যায় পুরো ছবিটা। এখন ওই গ্রামে কোনো মদ্যপের আনাগোনা নেই বলেই জানাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

জানা যায়, অতীতে না-কি এই গ্রামের অনেক সংসার ভেঙেছে মদ খাওয়ার জেরে। মদের নেশা যে সত্যিই সর্বনাশা তা গ্রামবাসী সচক্ষে প্রত্যক্ষ করেছেন। অনেক যুবতীকে মেয়েকে অকালে বিধবা হয়েছে। বাধ্য হয়ে গ্রামের প্রবীণ মানুষরা বৈঠক করে এমন সিদ্ধান্ত নেন। 

এরপর থেকেই বিয়ের আগে বরের অতীত জীবন খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নেন। এরপরই চালু হয় এই প্রথা। আর অদ্ভুত বিষয় হলে কয়েক মাসের মধ্যেই পরিস্থিতি বদলানো শুরু করে। এখন না-কি গ্রামে কোনো মাতালের দেখা পাওয়া যায় না। বউ হারানোর ভয়ে মদ ছেড়েছেন সবাই।

ফেনীর হালচাল
ফেনীর হালচাল