ব্রেকিং:
মাওলানা ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ-ভাইভার অন; বন্ধ মোবাইল ফোন কে এই মাওলানা ত্বহার ২য় স্ত্রী সাবিকুন নাহার? আওয়ামীলীগের ধর্মীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করতে ত্বহা ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা ফেনীতে করোনার নমুনা সংগ্রহ করবে স্বাস্থ্যকর্মীরা ফেনীর বিভিন্নস্থানে মোবাইল কোটের অভিযান : ১৪ জনের দন্ড ফেনীতে কৃষকের ধান কেটে বাড়ি পৌছে দিয়েছে ছাত্রলীগ করোনার তাণ্ডবে প্রাণ গেল ২ লাখ ১১ হাজার মানুষের ফেনীর ৭ সরকারি কলেজের একদিনের বেতন ত্রাণ তহবিলে ফেনী ধলিয়ায় গ্রাম পুলিশের বাড়িতে হামলা, আহত ২ মানসম্মত কোন ধাপ অতিক্রম করেনি গণস্বাস্থ্যের কিট পরিস্থিতি ঠিক না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ আপনিকি করোনা পরীক্ষায় গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের কিট ব্যবহারের বিপক্ষে? ফেনীতে বাড়তি দামে পণ্য বেচায় ৭ দোকানের জরিমানা দেশে করোনায় আক্রান্ত প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার, একদিনে মৃত্যু ৫ যুক্তরাষ্ট্রে করোনা জয় করলেন ১ লাখেরও বেশি মানুষ ফেনীতে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার ফেনী শহরে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের প্রধানমন্ত্রীর উপহার প্রদান ফেনীতে ডাক্তারদের সুরক্ষা ও রোগীদের চিকিৎসা সামগ্রী দিয়েছে বিএমএ করোনায় মৃতের সংখ্যা ১ লাখ ৯২ হাজার ছাড়ালো
  • সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

যে কারণে স্বামীকে ডিভোর্স দিলেন শাবনূর

ফেনীর হালচাল

প্রকাশিত: ৪ মার্চ ২০২০  

অবশেষে গুঞ্জনই সত্য প্রমাণিত হয়েছে। ভেঙে গেছে অভিনেত্রী শাবনূরের সংসার। বনিবনা না হওয়াসহ নানা কারণে অস্ট্রেলীয় প্রবাসী স্বামী অনিক মাহমুদ হৃদয়কে ডিভোর্স দিয়েছেন ঢাকাইয়া ছবির নন্দিত এই চিত্রনায়িকা।

শাবনূরের তালাকের নোটিশ এবং হলফনামা প্রস্তুতকারী অ্যাডভোকেট কাওসার আহমেদ বলেন, অনিক ছিলেন মাদকাসক্ত। রাত-বিরাতে মাতাল হয়ে বাসায় ফিরে শাবনূরকে নানা ধরনের নির্যাতন করেন। স্ত্রী-সন্তানের প্রতি দায়িত্বও পালন করেননি। 

কাওসার আহমেদ আরো বলেন, এক প্রকার বিরক্ত হয়েই তার কাছ থেকে বিচ্ছেদ চেয়েছেন ঢালিউডের অন্যতম সফল এ নায়িকা। গত ২৬ জানুয়ারি স্বামী অনিককে তালাক দিয়েছেন তিনি। তালাকের নোটিশ অনিকের উত্তরা ও গাজীপুরের ঠিকানায় পাঠানো হয়েছে।

এদিকে সেই নোটিশে বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে শাবনূর উল্লেখ করেছেন, আমার স্বামী অনিক মাহমুদ হৃদয় সন্তান এবং আমার যথাযথ যত্ন ও রক্ষণাবেক্ষণ করে না। সে মাদকাসক্ত। অনেকবার মধ্যরাতে মদ্যপ অবস্থায় বাসায় এসে আমার ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালিয়েছে। আমাদের ছেলের জন্মের পর থেকে সে আমার কাছ থেকে দূরে সরে থাকছে। পাশাপাশি অন্য একটি মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে আলাদা বসবাস করছে।

একজন মুসলিম স্ত্রীর সঙ্গে স্বামী যে ব্যবহার করেন অনিক সেটা করছেন না, উল্টো নানাভাবে আমাকে নির্যাতন করে। এসব কারণে আমার জীবনে অশান্তি নেমে এসেছে। চেষ্টা করেও এসব থেকে তাকে ফেরাতে পারিনি। বরং আমার সন্তান এবং আমার ওপর নির্যাতন আরো বাড়তে থাকে। উপরোক্ত কারণগুলোর জন্য মনে হয়ে তার সঙ্গে আমার আর বসবাস করা সম্ভব নয় এবং আমি কখনো সুখী হতে পারব না।

নোটিশে শাবনূর আরো লেখেন, তাই নিজের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ এবং সুন্দর জীবনের জন্য তার সঙ্গে সব সম্পর্ক ছেদ করতে চাই। মুসলিম আইন এবং শরিয়ত মোতাবেক আমি তাকে তালাক দিতে চাই। আজ থেকে সে আমার বৈধ স্বামী নয়, আমিও তার বৈধ স্ত্রী নই।

এদিকে ডিভোর্স নোটিশ বিষয়ে এখন পর্যন্ত শাবনূর ও অনিক কিংবা দুজনের পরিবারের কারো কাছ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন অ্যাডভোকেট কাওসার আহমেদ।

তিনি জানান, নোটিশের অনুলিপি অনিকের এলাকার আইন ও সালিশ কেন্দ্রের চেয়ারম্যান এবং কাজী অফিস বরাবর পাঠানো হয়েছে। গত ২৬ জানুয়ারি অনিককে ডিভোর্স দেয়ার পর ৪ ফেব্রুয়ারি অনিকের উত্তরা এবং গাজীপুরের বাসার ঠিকানায় সেই নোটিশ পাঠানো হয়েছে। উত্তরার নোটিশটি ফেরত এসেছে। 

তবে গাজীপুরের বাসায় পাঠানো নোটিশ এখনো ফেরত আসেনি। তাই নোটিশটি অনিক বা তার পরিবারের কেউ গ্রহণ করেছে বলে ধরে নেয়া যায়। সে হিসেবে নোটিশ গ্রহণের ৯০ দিন পর তাদের ডিভোর্স কার্যকর হবে।

উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ২৮ ডিসেম্বর অস্ট্রেলীয় প্রবাসী অনিক মাহমুদ হৃদয়কে বিয়ে করেন শাবনূর। ২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর তাদের আইজান নিহান নামে এক ছেলে হয়। বর্তমানে ছেলেকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় থাকেন শাবনূর।

ফেনীর হালচাল
ফেনীর হালচাল