ব্রেকিং:
মাওলানা ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ-ভাইভার অন; বন্ধ মোবাইল ফোন কে এই মাওলানা ত্বহার ২য় স্ত্রী সাবিকুন নাহার? আওয়ামীলীগের ধর্মীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করতে ত্বহা ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা ফেনীতে করোনার নমুনা সংগ্রহ করবে স্বাস্থ্যকর্মীরা ফেনীর বিভিন্নস্থানে মোবাইল কোটের অভিযান : ১৪ জনের দন্ড ফেনীতে কৃষকের ধান কেটে বাড়ি পৌছে দিয়েছে ছাত্রলীগ করোনার তাণ্ডবে প্রাণ গেল ২ লাখ ১১ হাজার মানুষের ফেনীর ৭ সরকারি কলেজের একদিনের বেতন ত্রাণ তহবিলে ফেনী ধলিয়ায় গ্রাম পুলিশের বাড়িতে হামলা, আহত ২ মানসম্মত কোন ধাপ অতিক্রম করেনি গণস্বাস্থ্যের কিট পরিস্থিতি ঠিক না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ আপনিকি করোনা পরীক্ষায় গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের কিট ব্যবহারের বিপক্ষে? ফেনীতে বাড়তি দামে পণ্য বেচায় ৭ দোকানের জরিমানা দেশে করোনায় আক্রান্ত প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার, একদিনে মৃত্যু ৫ যুক্তরাষ্ট্রে করোনা জয় করলেন ১ লাখেরও বেশি মানুষ ফেনীতে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার ফেনী শহরে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের প্রধানমন্ত্রীর উপহার প্রদান ফেনীতে ডাক্তারদের সুরক্ষা ও রোগীদের চিকিৎসা সামগ্রী দিয়েছে বিএমএ করোনায় মৃতের সংখ্যা ১ লাখ ৯২ হাজার ছাড়ালো
  • শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৩ ১৪৩১

  • || ০৮ জ্বিলকদ ১৪৪৫

দেশের সবচেয়ে বড় সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের উৎপাদন শুরু এপ্রিলে

ফেনীর হালচাল

প্রকাশিত: ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০  

ময়মনসিংহের সুতিয়াখালীতে ব্রহ্মপুত্র নদের তীর ঘেঁষে ৫০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শেষের পথে। আগামী এপ্রিলের মধ্যেই বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করার ব্যাপারে আশাবাদী প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। সম্প্রতি তোলা ছবি।

ময়মনসিংহের সুতিয়াখালীতে প্রস্তুত হচ্ছে দেশের এখন পর্যন্ত নির্মিত সবচেয়ে বড় সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প। ব্রহ্মপুত্র নদের তীর ঘেঁষে ৫০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার পথে। আগামী তিন মাসের মধ্যেই বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। উৎপাদন শুরু হলে তা ময়মনসিংহ শহরের কেওয়াটখালী জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে।

বিদ্যুৎকেন্দ্রটির নির্মাণের কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে। বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরের যৌথ প্রতিষ্ঠান এইচডিএফসি সিন-পাওয়ার লিমিটেড প্রকল্পটি বাস্তবায়নের কাজ করছে। তদারকিতে আছে বাংলাদেশ সরকার।

বর্তমানে প্রকল্পের ৮৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। আগামী জুন মাসের মধ্যে প্রকল্পের পুরো কাজ শেষ করার কথা। কিন্তু এর আগেই এপ্রিলে কাজ শেষ হবে বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা আশা করছেন।

এখানকার ৫০ মেঘাওয়াট বিদ্যুৎ যুক্ত হবে ময়মনসিংহ শহরের কেওয়াটখালীস্থ জাতীয় গ্রিডে। প্রকল্প স্থান থেকে জাতীয় গ্রিডের দূরত্ব প্রায় পাঁচ কিলোমিটার। এর মধ্যে এক কিলোমিটার যাবে টাওয়ারের মাধ্যমে। বাকি চার কিলোমিটার যাবে মাটির নিচ দিয়ে। ট্রান্সমিশন লাইন নির্মাণের কাজও দ্রুত এগিয়ে চলছে। প্রকল্প বাস্তবায়নে স্থানীয় প্রকৌশলীদের সঙ্গে আছেন বিদেশি প্রকৌশলীরাও।

এইচডিএফসি সিন-পাওয়ার লিমিটেডের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন শেখ মো. শফিকুল ইসলাম পিএসসি (অব.) জানান, সরকারের সব নিয়মনীতি মেনে এই কাজ চলছে। পরিবেশবান্ধব এই বিদ্যুৎ প্রকল্পে দু-তিন মাসের মধ্যে উৎপাদন শুরু হবে। প্রকল্পটির কারণে স্থানীয়ভাবে অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। বর্তমানে স্থানীয় শতাধিক ব্যক্তি এখানে কাজ করছে। তিনি জানান, বাংলাদেশে চলমান সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পগুলোর মধ্যে এটি সবচেয়ে বড়।

সরকারের পক্ষ থেকে প্রকল্প পরিচালক হিসেবে আছেন ময়মনসিংহ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (দক্ষিণ) নির্বাহী প্রকৌশলী ইন্দ্রজিত দেবনাথ। তিনি বলেন, ‘বেসরকারি বিনিয়োগ ও সরকারি তদারকিতে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে।’

প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে দেশের বিদ্যুৎ খাত যেমন শক্তিশালী হবে, তেমনি সুফল পাবেন ময়মনসিংহের মানুষ। বিশেষ করে সেখানে নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

ফেনীর হালচাল
ফেনীর হালচাল