ব্রেকিং:
মাওলানা ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ-ভাইভার অন; বন্ধ মোবাইল ফোন কে এই মাওলানা ত্বহার ২য় স্ত্রী সাবিকুন নাহার? আওয়ামীলীগের ধর্মীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করতে ত্বহা ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা ফেনীতে করোনার নমুনা সংগ্রহ করবে স্বাস্থ্যকর্মীরা ফেনীর বিভিন্নস্থানে মোবাইল কোটের অভিযান : ১৪ জনের দন্ড ফেনীতে কৃষকের ধান কেটে বাড়ি পৌছে দিয়েছে ছাত্রলীগ করোনার তাণ্ডবে প্রাণ গেল ২ লাখ ১১ হাজার মানুষের ফেনীর ৭ সরকারি কলেজের একদিনের বেতন ত্রাণ তহবিলে ফেনী ধলিয়ায় গ্রাম পুলিশের বাড়িতে হামলা, আহত ২ মানসম্মত কোন ধাপ অতিক্রম করেনি গণস্বাস্থ্যের কিট পরিস্থিতি ঠিক না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ আপনিকি করোনা পরীক্ষায় গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের কিট ব্যবহারের বিপক্ষে? ফেনীতে বাড়তি দামে পণ্য বেচায় ৭ দোকানের জরিমানা দেশে করোনায় আক্রান্ত প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার, একদিনে মৃত্যু ৫ যুক্তরাষ্ট্রে করোনা জয় করলেন ১ লাখেরও বেশি মানুষ ফেনীতে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার ফেনী শহরে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের প্রধানমন্ত্রীর উপহার প্রদান ফেনীতে ডাক্তারদের সুরক্ষা ও রোগীদের চিকিৎসা সামগ্রী দিয়েছে বিএমএ করোনায় মৃতের সংখ্যা ১ লাখ ৯২ হাজার ছাড়ালো
  • শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

চাকরি হারানো অ্যাথলেটের পরিবারের দায়িত্ব নিলেন তামিম

ফেনীর হালচাল

প্রকাশিত: ১৭ এপ্রিল ২০২০  

বাংলাদেশে ক্রিকেট ও ফুটবলের বাইরে অন্যান্য খেলোয়াড়দের কদর তেমন নেই বললেই চলে। গত অক্টোবরে জুনিয়র অ্যাথলেটিকসে ১০০ মিটার স্প্রিন্টে সোনা জেতা সামিউল ইসলামও খুব পরিচিত মুখ নন। কিছুদিন আগে বিজেএমসির চাকরি হারিয়ে বেশ অভাবে দিন কাটাচ্ছিলেন এই দৌড়বিদ। খবরটি জানতে পেরে আর বসে থাকেননি বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক তামিম ইকবাল। নিজেই ফোন করে ডেকে নেন সামিউলকে। আগামী তিন মাসের জন্য সামিউলের পরিবারের সব দায়িত্ব নিয়েছেন তিনি। 

মূলত খেলোয়াড় কোটায় অস্থায়ী একটি পদে চাকরি করতেন সামিউল ইসলাম। বেতন এমনিতেও আহামরি কিছু ছিল না। চলতি বছর জানুয়ারির শেষ দিকে অস্থায়ী পদে চাকরি করা মোট ২৬৫ জন খেলোয়াড় ও কোচকে ছাঁটাই করে দেয় বিজেএমসি। এরপর থেকেই কঠিন সময় পার করছিলেন এই দৌড়বিদ ও তার পরিবার। একটি ইংরেজি দৈনিক থেকে এ খবর জানার পরই দেশের সম্ভাবনাময় এই অ্যাথলেটের জন্য এগিয়ে আসেন তামিম। 

দৌড়ের পাশাপাশি ফুটবলও মোটামুটি ভালোই খেলেন সামিউল। তবে গত বছরের অক্টোবরে অনুষ্ঠিত জুনিয়র অ্যাথলেটিকসে ১০০ মিটার স্প্রিন্টে মাত্র ১১.৪১ সেকেন্ড সময় নিয়ে সোনা জয়ের পরই পাদপ্রদীপের আলোয় আসেন তিনি। এই সুবাদে বিজেএমসিতে চাকরিও পেয়ে যান সামিউল। সেখানকার চাকরি হারানোর পর ফুটবলে খ্যাপ খেলে আয় করতেন তিনি। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে সেই রাস্তাও বন্ধ হয়ে গেলে বিপাকে পড়েন এই দৌড়বিদ। লকডাউনের ফলে বাবার মুদি দোকানও বন্ধ হওয়ায় অর্ধাহারে অনাহারে দিন কাটছিল তাদের। 

এ অবস্থায় টাইগার ওপেনারের মহানুভবতায় আপ্লুত হয়েছেন সামিউল। তিনি বলেন, 'তামিম ভাই আমাকে ফোন দিয়েছিলেন। প্রথমে আমার বিশ্বাসই হচ্ছিল না। তিনি আমার ও পরিবারের খোঁজ-খবর নিয়ে পরিবারের মাসিক খরচের কথা জিজ্ঞেস করলেন। এরপর বিকাশে সেই অনুপাতে তিন মাসের খরচও পাঠিয়ে দিয়েছেন। এটা আমার পরিবারের জন্য অনেক বড় পাওয়া। তার প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতার শেষ নেই।'

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তামিম ইকবাল নিজেও। প্রয়োজন হলে ভবিষ্যতেও সামিউলের পরিবারকে সহায়তা করার কথা জানিয়েছেন তিনি।

ফেনীর হালচাল
ফেনীর হালচাল