ব্রেকিং:
মাওলানা ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ-ভাইভার অন; বন্ধ মোবাইল ফোন কে এই মাওলানা ত্বহার ২য় স্ত্রী সাবিকুন নাহার? আওয়ামীলীগের ধর্মীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করতে ত্বহা ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা ফেনীতে করোনার নমুনা সংগ্রহ করবে স্বাস্থ্যকর্মীরা ফেনীর বিভিন্নস্থানে মোবাইল কোটের অভিযান : ১৪ জনের দন্ড ফেনীতে কৃষকের ধান কেটে বাড়ি পৌছে দিয়েছে ছাত্রলীগ করোনার তাণ্ডবে প্রাণ গেল ২ লাখ ১১ হাজার মানুষের ফেনীর ৭ সরকারি কলেজের একদিনের বেতন ত্রাণ তহবিলে ফেনী ধলিয়ায় গ্রাম পুলিশের বাড়িতে হামলা, আহত ২ মানসম্মত কোন ধাপ অতিক্রম করেনি গণস্বাস্থ্যের কিট পরিস্থিতি ঠিক না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ আপনিকি করোনা পরীক্ষায় গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের কিট ব্যবহারের বিপক্ষে? ফেনীতে বাড়তি দামে পণ্য বেচায় ৭ দোকানের জরিমানা দেশে করোনায় আক্রান্ত প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার, একদিনে মৃত্যু ৫ যুক্তরাষ্ট্রে করোনা জয় করলেন ১ লাখেরও বেশি মানুষ ফেনীতে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার ফেনী শহরে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের প্রধানমন্ত্রীর উপহার প্রদান ফেনীতে ডাক্তারদের সুরক্ষা ও রোগীদের চিকিৎসা সামগ্রী দিয়েছে বিএমএ করোনায় মৃতের সংখ্যা ১ লাখ ৯২ হাজার ছাড়ালো
  • বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

একনজরে আইইডিসিআর

ফেনীর হালচাল

প্রকাশিত: ৩ এপ্রিল ২০২০  

করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পর দেশের একটি প্রতিষ্ঠানের নাম সবার সামনে এসেছে, তা হলো আইইডিসিআর। এর পূর্ণরূপ- জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই মহামারী ও সংক্রামক রোগ গবেষণা এবং সরকারের জন্য জনস্বাস্থ্য পরিকল্পনা বিকাশ নিয়ে কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি।

১৯৭৬ সালের বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিলের সভায় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) প্রতিষ্ঠার জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়। সেই বছরই প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করে কেন্দ্রীয় ম্যালেরিয়া ইনস্টিটিউটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত হয়ে। ম্যালেরিয়া ইনস্টিটিউটের লাগোয়া জমি অধিগ্রহণ করে ছয় তলা ভবন তৈরি হয়; যেখানে চারটি তলায় চারটি ল্যাবরেটরি তৈরি হয়। তবে প্রতিষ্ঠার এক দশকের মধ্যেই ছয়তলা ভবনটি ছেড়ে দিতে হয় মতিঝিল থেকে স্থানান্তরিত স্বাস্থ্য অধিদফতরের জন্য।

১৯৮১ সালে আইইডিসিআর-কে নিপসম এর সঙ্গে একীভূত করা হয়! অথচ দুটি প্রতিষ্ঠানের কাজ কিন্তু আলাদা। নিপসম এর কাজ হচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে জনস্বাস্থ্যে স্নাতকোত্তর স্বাস্থ্য জনশক্তি তৈরি করা। অন্যদিকে রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য বাস্তব কর্মসূচি বাস্তবায়ন করাই হলো আইইডিসিআর-এর কাজ। তাই ১৯৮৭ সালে বাংলাদেশ সরকার, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির যৌথ প্রতিবেদনের ভিত্তিতে দুটো প্রতিষ্ঠানকে ফের আলাদা করা হয়।

আইইডিসিআর-এ ১৪টি রোগের নজরদারি ও সাড়াদান ব্যবস্থা চালু আছে। সেগুলো হলো- (১) ইনফ্লুয়েঞ্জা, (২) নিপাহ ভাইরাস, (৩) ডেঙ্গু, (৪) অসংক্রামক ব্যাধি, (৫) রোটা ভাইরাস ও ইন্টাসাসেপশন, (৬) অ্যান্টি মাইক্রোবায়াল রেজিস্ট্যান্স, (৭) কলেরা, (৮) এনথ্রাক্স, (৯) লেপ্টোস্পাইরোসিস, (১০) শ্বাসতন্ত্রের রোগ, (১১) খাদ্যবাহিত রোগ, (১২) নবউদ্ভূত প্রাণী সংক্রমিত রোগ, (১৩) আকস্মিক মস্তিষ্ক ও মেরুরজ্জু প্রদাহ, (১৪) শিশুদের মাঝে কীটনাশকজনিত বিষক্রিয়া।

আইইডিসিআর-এ চারটি বিভাগীয় ল্যাবরেটরি রয়েছে। সেগুলো হলো- ভাইরাস বিদ্যা, মেডিকেল কীটতত্ত্ব, অণুজীব বিদ্যা ও প্রাণী সংক্রামক রোগ। বিভাগগুলোর নিয়মিত কাজের পাশাপাশি ২০১২ সাল থেকে চালু হয়েছে দু’ বছর মেয়াদি ফিল্ড এপিডেমিওলজি প্রশিক্ষণ কর্মসূচি (এফইটিপি)। নিয়মিত কার্যক্রম ছাড়াও ২০১৯ সালে আইইডিসিআর গুরুত্বপূর্ণ যে সব কাজ করেছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- জলবায়ু পরিবর্তনজনিত রোগের নজরদারি, যৌনবাহিত রোগের নজরদারি, আকস্মিক জ্বরের নজরদারি, শিশু স্বাস্থ্য ও শিশু মৃত্যু নজরদারি প্রভৃতি।

ফেনীর হালচাল
ফেনীর হালচাল