ব্রেকিং:
মাওলানা ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ-ভাইভার অন; বন্ধ মোবাইল ফোন কে এই মাওলানা ত্বহার ২য় স্ত্রী সাবিকুন নাহার? আওয়ামীলীগের ধর্মীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করতে ত্বহা ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা ফেনীতে করোনার নমুনা সংগ্রহ করবে স্বাস্থ্যকর্মীরা ফেনীর বিভিন্নস্থানে মোবাইল কোটের অভিযান : ১৪ জনের দন্ড ফেনীতে কৃষকের ধান কেটে বাড়ি পৌছে দিয়েছে ছাত্রলীগ করোনার তাণ্ডবে প্রাণ গেল ২ লাখ ১১ হাজার মানুষের ফেনীর ৭ সরকারি কলেজের একদিনের বেতন ত্রাণ তহবিলে ফেনী ধলিয়ায় গ্রাম পুলিশের বাড়িতে হামলা, আহত ২ মানসম্মত কোন ধাপ অতিক্রম করেনি গণস্বাস্থ্যের কিট পরিস্থিতি ঠিক না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ আপনিকি করোনা পরীক্ষায় গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের কিট ব্যবহারের বিপক্ষে? ফেনীতে বাড়তি দামে পণ্য বেচায় ৭ দোকানের জরিমানা দেশে করোনায় আক্রান্ত প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার, একদিনে মৃত্যু ৫ যুক্তরাষ্ট্রে করোনা জয় করলেন ১ লাখেরও বেশি মানুষ ফেনীতে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার ফেনী শহরে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের প্রধানমন্ত্রীর উপহার প্রদান ফেনীতে ডাক্তারদের সুরক্ষা ও রোগীদের চিকিৎসা সামগ্রী দিয়েছে বিএমএ করোনায় মৃতের সংখ্যা ১ লাখ ৯২ হাজার ছাড়ালো
  • শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

‘চাচা আপন প্রাণ বাঁচা’ নীতি অনুসরণ করছেন বিএনপি নেতারা!

ফেনীর হালচাল

প্রকাশিত: ১ এপ্রিল ২০২০  

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সরকার যখন নিরলসভাবে কাজ করছে, ঠিক তখনই ‘চাচা আপন প্রাণ বাঁচা’ নীতিতে রাজনীতি করছে বিএনপি। করোনা সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর বদলে দলটির দায়িত্বশীল নেতারা নিজেদের সেফ রাখতে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। খোদ মির্জা ফখরুলের মতো শীর্ষ নেতাও হঠাৎ করে রাজনীতির দৃশ্যপট থেকে উধাও হয়ে গেছেন। দলের কর্মীদের বুড়ো আঙুল দেখিয়ে নিজেদের রক্ষা করতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন তারা।

বিভিন্ন সূত্র বলছে, ঘরে অবস্থান করার নীতি গ্রহণ করে জনগণের কাছ থেকে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন বিএনপির শীর্ষ নেতারা। বিএনপির কোন নেতাকেই করোনা সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়াতে দেখা যাচ্ছে না। নিজের প্রাণ বাঁচাতে যেন তারা নিজেদের আড়াল করে রেখেছেন। আবার অনেকে বলছেন, একাদশ সংসদ নির্বাচন ও ঢাকা সিটি নির্বাচনে ভোট না দেয়ায় জনগণের উপর প্রতিশোধ নিতেই এই পলায়নপর নীতি গ্রহণ করেছে বিএনপির হাইকমান্ড।

গোপন একটি সূত্রে জানা গেছে, বিএনপিতে চলছে সাংগঠনিক ‘কারফিউ’। করোনার দিনে নিজেদের নিরাপত্তাকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছেন দলটির নেতারা। কারণ দলটির শীর্ষ নেতারা বেশিরভাগই বয়স্ক। প্রাণের ভয়ে তারা জনগণের কাছে যাচ্ছেন না। যার কারণে দলীয়ভাবে খেটে খাওয়া মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণও করছে না দলটি। ফলে এটি নিয়ে নানা মহলে চলছে সমালোচনা। ভোটের সময় জনগণের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে পারলেও বিপদের দিনে দলটির নেতাদের দেখা না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ সাধারণ মানুষ।

বিএনপি নেতাদের পলায়নপর নীতির বিষয়ে জানতে চাইলে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ বলেন, করোনা নিয়ে বেশ বেকায়দায় আছি। সবার জানি না, তবে আমি বেশকিছু দিন ধরে জ্বর-সর্দিতে আক্রান্ত। যার কারণে জনসম্মুখে যাচ্ছি না। দলীয়ভাবে ত্রাণ বিতরণের কথা শুনেছিলাম। তবে কবে দেয়া হবে, সেই বিষয়ে বিস্তারিত জানি না। আসলে বয়সের কারণে দলের সিনিয়র নেতারা ভয় পেয়ে বের হচ্ছেন না। নিজে বাঁচলে বাপের নাম। এটি নিয়ে রাজনীতি করার কোন সুযোগ নেই।

ফেনীর হালচাল
ফেনীর হালচাল