বাংলাদেশের প্রথম নোট
ফেনীর হালচাল
প্রকাশিত: ২৭ জানুয়ারি ২০২০
কথায় কথায় অনেকেই বলেন- ‘টাকা ছাড়া দুনিয়া চলে না’। আসলেই তাই, এ একটা জিনিস না থাকলে রাস্তা-ঘাটে চলাফেরাও যেন মুশকিল। সংস্কৃত ‘টঙ্ক’ শব্দটিই বহু যুগ আগে মুদ্রা অর্থে বাংলার মানুষের কাছে হয়ে গেছে—টাকা। অনেকে তো এর অর্থও জানেন না; রৌপ্যমুদ্রা। দেশে টাকার বেশ কয়েক ধরনের নোট রয়েছে। ২, ৫, দশ, বিশ, পঞ্চাশ, একশ, পাঁচশ ও হাজার টাকার নোট। কিন্তু বাংলাদেশের প্রথম নোট সম্পর্কে জানেন কি?
উপরে যে ছবিটি দেখছেন সেটিই স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম কাগুজে নোট। এটি ছিল এক টাকার নোট। ১৯৭২ সালের ৪ মার্চ এ নোট প্রচলনের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম নিজস্ব কাগুজে মুদ্রা চালু হয়। সেই নোট বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত ছিল। যেদিন এ নোট দেশের বাজারে ছাড়া হয় সেদিনই বাংলাদেশি কারেন্সিকে ‘টাকা’ হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়।
এক টাকার ওই নোট ছাপা হয় ইন্ডিয়ান সিকিউরিটি প্রিন্টিং প্রেসে। তবে দ্বিতীয় সিরিজে নোট মুদ্রণ করা হয় যুক্তরাজ্য থেকে। যার ডিজাইন অ্যাডভাইজারি কমিটির সদস্য ছিলেন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন, পটুয়া কামরুল হাসান, কে জি মুস্তফা, শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী ও শিক্ষাবিদ নীলিমা ইব্রাহিম।
১৯৮২ সালে ছাপানো ১ টাকার নোট
জয়নুল আবেদিন ও কামরুল হাসানের পরামর্শে মুস্তাফা হাত দিলেন ১ টাকার নোট নকশায়। দুটি নকশা করলেন। প্রতিটি নকশাই পেল দশে-দশ। তৎকালীন অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ তো প্রশংসায় পঞ্চমুখ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে যখন নকশাগুলো নিয়ে যাওয়া হলো, তখন জানতে চাইলেন, ‘এগুলা কি বিলেত থেকে নকশা করায়া আনা হইছে?’ যখন বঙ্গবন্ধু শুনলে নকশাকার বাংলাদেশেরই, তখন তিনি মহাখুশি হয়ে গেলেন। বললেন, ‘ওকে আমার কাছে নিয়া আসলা না ক্যান?’
দ্বিতীয় সিরিজে এক টাকার নোট ইস্যু করা হয় ১৯৭৩ সালের ২ মার্চ। ৫ টাকা ১৯৭২ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর এবং ১০ ও ১০০ টাকার নোট যথাক্রমে ওই বছরের ২ জুন ও ১ সেপ্টেম্বর ইস্যু করা হয়। তবে বাংলা সিরিয়ালযুক্ত নোট প্রথম চালু হয় ১৯৭৩ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি। সেসময় বাংলা সিরিয়ালযুক্ত ১০ টাকার নোট ছাপা হয়।
১৯৭২ সালে ছাপানো ৫ টাকার নোট
দেশে প্রথমবারের মতো নোট ছাপা হয় ১৯৮৮ সালে টাকশাল স্থাপিত হওয়ার পর। টাকশাল স্থাপিত হওয়ার পর থেকে দেশেই সব ধরনের কাগুজে মুদ্রা ছাপা হচ্ছে। তবে ধাতব মুদ্রা এখনও বিদেশ থেকেই আনা হয়। এর আগে সুইজ্যারল্যান্ড, কোরিয়া, জার্মানি ও অস্ট্রেলিয়া থেকেও বাংলাদেশের নোট ছাপা হতো।
দেশে দুই টাকার নোট চালু হয় ২৯ ডিসেম্বর ১৯৮৮ সালে। ১৯৭৬ সালের ১ মার্চ ৫০ টাকার নোট চালু করা হয়। আর একই বছর ১৫ ডিসেম্বর বাজারে ছাড়া হয় ৫০০ টাকার নোট। ২০ টাকার নোট প্রথম বাজারে আসে ১৯৭৯ সালের ২০ আগস্ট। ২০০৯ সালের ১৭ জুলাই বাজারে আসে এক হাজার টাকার নোট।
- মাওলানা ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ-ভাইভার অন; বন্ধ মোবাইল ফোন
- কে এই মাওলানা ত্বহার ২য় স্ত্রী সাবিকুন নাহার?
- আওয়ামীলীগের ধর্মীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করতে ত্বহা ষড়যন্ত্র
- স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা
- দেশে ২৪ ঘণ্টায় ৫ মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৫৬৪
- কিট যুক্তরাষ্ট্রে পাঠাতে লবিং করেছেন শামসুল আলম ও সরদার সাদী
- ঢাকার বাইরের শ্রমিকদের আসার প্রয়োজন নেই, বেতন পৌঁছে দেওয়া হবে
- ধান কাটতে যাননি, ধানকাটা মেশিন নিয়ে হাজির মাশরাফী
- মাকে নিজের পাশে বসা দেখছিলেন, মৃত্যুর আগে ইরফান খান
- ইফতারে প্রাশান্তি দেবে দই বেলের লাচ্ছি
- মাত্র ৩৭ দিনে ভেন্টিলেটর বানিয়েছে নাসা
- দেশে প্রথম ব্যক্তি উদ্যোগে স্থাপিত করোনা টেস্টিং ল্যাব উদ্বোধন
- এমপিওভুক্ত হলো ১৬৩৩ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- একযোগে কাজের অঙ্গীকার ব্যক্ত করে শেখ হাসিনাকে মোদির টেলিফোন
- মৃতের সংখ্যা ২ লাখ ২৮ হাজার ছাড়াল
- ফুলগাজীতে মাদ্রাসা ছাত্র বলাৎকার মামলার আসামী এমরান গ্রেপ্তার
- ডাকাতিকালে ছাত্রী ধর্ষণ : জড়িত আরো এক আসামী গ্রেপ্তার
- ফেনীতে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দিলেন ৩৯ লাখ ৯২ হাজার টাকা
- দাগনভুঞার বাড়িতেই চিকিৎসা নিবেন করোনা আক্রান্ত নারী
- সোনাগাজীর করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির পরিবারের নমুনা নেগেটিভ
- ফেনীতে করোনার নমুনা সংগ্রহ করবে স্বাস্থ্যকর্মীরা
- দাগনভুঞায় উপসর্গ ছাড়াই সরকারি কর্মকর্তা করোনায় আক্রান্ত
- নিতান্ত বাধ্য না হলে বিদেশেই থাকার অনুরোধ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- ফেনীতে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দিলেন ৩৯ লাখ ৯২ হাজার টাকা
- আক্রান্ত নারী জায়লস্করের বাসিন্দা
- ফেনীতে সরকারি সহায়তা এসেছে ৭৭ লাখ টাকা ও ১৭শ ৪৮ টন চাল
- করোনা আক্রান্তের শরীরের অক্সিজেনের পরিমাণ ঘরেই পরীক্ষার উপায়
- দেশে ২৪ ঘণ্টায় রেকর্ড সংখ্যক আক্রান্ত, আরো ৮ মৃত্যু
- জামায়াত নেতার সঙ্গে ডা. জাফরুল্লাহর যেসব কথা হয়
- বাইরের পোশাক শ্রমিকরা ঢাকায় আসবে না: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী